টুজি থ্রিজি ফোরজি সেবা এক লাইসেন্সে

টুজি থ্রিজি ফোরজি সেবা এক লাইসেন্সে

মোবাইল অপারেটরগুলোকে টুজি, থ্রিজি ও ফোরজির ইন্টারনেট সেবা সরবরাহের জন্য একটি লাইসেন্স দেবে সরকার। নিয়মনীতি সহজীকরণ ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে ভিন্ন ভিন্ন তিনটির বদলে একই লাইসেন্সের তিন ধরনের ইন্টারনেট সেবা দিতে পারবে অপারেটররা।

বর্তমানে মোবাইল অপারেটরদের টুজি, থ্রিজি ও ফোরজির জন্য তিনটি আলাদা লাইসেন্স রয়েছে। এসব লাইসেন্সের মেয়াদ ২০২৬, ২০২৮ ও ২০৩৩ সালে আলাদাভাবে শেষ হবে। তবে একত্রিত লাইসেন্স দেয়া হবে ২০৩৩ সাল পর্যন্ত।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এ ক্ষেত্রে ফোরজির নীতিমালাকে ভিত্তি হিসেবে নিয়ে অন্যান্য লাইসেন্সের বিষয়গুলো এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ফোরজি লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। তবে টুজি ও থ্রিজি লাইসেন্স এবং তরঙ্গের জন্য মোবাইল অপারেটরকে অতিরিক্ত অর্থ দিতে হবে।

খসড়া নীতিমালাটি রবিবার বিটিআরসির ওয়েবসাইটে দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কারো কোনো মতামত থাকলে সেটি কমিশনে পাঠানো যাবে ৩১ আগস্টের মধ্যে। এরপর সবার মতামত যাচাই-বাছাই করে সব লাইসেন্সকে একত্রিত করার নীতিমালা চূড়ান্ত করা হবে।

ইতিমধ্যে একবার নবায়ন করার পর টেলিটক বাদে বাকি অপারেটরগুলোর দ্বিতীয় প্রজন্মের (টুজি) লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৬ সালে। তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) লাইসেন্সের মেয়াদ আছে ২০২৮ পর্যন্ত। অন্যদিকে ফোরজি বা চতুর্থ প্রজন্মের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে ২০৩৩ সাল পর্যন্ত। লাইসেন্স একীভূতিকরণের এ নীতিমালায়ও সব লাইসেন্সের মেয়াদ ২০৩৩ সাল পর্যন্ত দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। টুজি ও থ্রিজির মেয়াদ সাত বছর ও পাঁচ বছর বাড়ানোর সঙ্গে অবশ্য বাড়তি ফি নেয়া হবে অপারেটরগুলোর কাছ থেকে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, লাইসেন্সগুলোর মেয়াদ এবং শর্ত এক করা হলে সেটির ভিত্তিতে অডিট করা, গ্রাহকদের কল ডিটেইলস রেকর্ড সংরক্ষণ বা কোয়ালিটি অব সার্ভিস সংক্রান্ত অভিযোগও সহজে সুরাহা করা যাবে।

মোবাইল অপারেটরগুলোকে টুজি, থ্রিজি ও ফোরজির ইন্টারনেট সেবা সরবরাহের জন্য একটি লাইসেন্স দেবে সরকার।

নিয়মনীতি সহজীকরণ ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে ভিন্ন ভিন্ন তিনটির বদলে একই লাইসেন্সের তিন ধরনের ইন্টারনেট সেবা দিতে পারবে অপারেটররা।

বর্তমানে মোবাইল অপারেটরদের টুজি, থ্রিজি ও ফোরজির জন্য তিনটি আলাদা লাইসেন্স রয়েছে। এসব লাইসেন্সের মেয়াদ ২০২৬, ২০২৮ ও ২০৩৩ সালে আলাদাভাবে শেষ হবে।

তবে একত্রিত লাইসেন্স দেয়া হবে ২০৩৩ সাল পর্যন্ত। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এ ক্ষেত্রে ফোরজির নীতিমালাকে ভিত্তি হিসেবে নিয়ে অন্যান্য লাইসেন্সের বিষয়গুলো এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ফোরজি লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। তবে টুজি ও থ্রিজি লাইসেন্স এবং তরঙ্গের জন্য মোবাইল অপারেটরকে অতিরিক্ত অর্থ দিতে হবে।

খসড়া নীতিমালাটি রবিবার বিটিআরসির ওয়েবসাইটে দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কারো কোনো মতামত থাকলে সেটি কমিশনে পাঠানো যাবে ৩১ আগস্টের মধ্যে।

এরপর সবার মতামত যাচাই-বাছাই করে সব লাইসেন্সকে একত্রিত করার নীতিমালা চূড়ান্ত করা হবে।

ইতিমধ্যে একবার নবায়ন করার পর টেলিটক বাদে বাকি অপারেটরগুলোর দ্বিতীয় প্রজন্মের (টুজি) লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৬ সালে। তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) লাইসেন্সের মেয়াদ আছে ২০২৮ পর্যন্ত।

অন্যদিকে ফোরজি বা চতুর্থ প্রজন্মের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে ২০৩৩ সাল পর্যন্ত। লাইসেন্স একীভূতিকরণের এ নীতিমালায়ও সব লাইসেন্সের মেয়াদ ২০৩৩ সাল পর্যন্ত দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।

টুজি ও থ্রিজির মেয়াদ সাত বছর ও পাঁচ বছর বাড়ানোর সঙ্গে অবশ্য বাড়তি ফি নেয়া হবে অপারেটরগুলোর কাছ থেকে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, লাইসেন্সগুলোর মেয়াদ এবং শর্ত এক করা হলে সেটির ভিত্তিতে অডিট করা, গ্রাহকদের কল ডিটেইলস রেকর্ড সংরক্ষণ বা কোয়ালিটি অব সার্ভিস সংক্রান্ত অভিযোগও সহজে সুরাহা করা যাবে।

এমআই