এবারও চামড়ার দাম নিয়ে হতাশা কাটেনি মৌসুমী ব্যবসায়ীদের

এবারও চামড়ার দাম নিয়ে হতাশা কাটেনি মৌসুমী ব্যবসায়ীদের

ঢাকার বাইরে এবারও চামড়ার দাম নিয়ে হতাশা কাটেনি মৌসুমি ব্যবসায়ীদের। অভিযোগ করছেন, সরকার নির্ধারিত দামের অর্ধেক বলছেন আড়তদাররা।

মাঠ পর্যায় থেকে কিছুটা বেশি দামেই কোরবানির পশুর চামড়া কেনেন নাটোরের মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। ভালো দাম মিলবে এমন আশায় সেই চামড়া নিয়ে যান, চকবৈদ্যনাথ আড়তে। কিন্তু গতবারের মতো এবারও হতাশা পিছু ছাড়েনি তাদের। গরুর ৬শ থেকে ৭শ আর খাসির চামড়াপ্রতি ৪০ টাকার বেশি দিতে চাইছেন না আড়তদাররা।

ব্রাহ্মণবাড়িয়াতেও মাথায় হাত মৌসুমি ব্যবসায়ীদের। ৭শ থেকে ৮শ টাকায় কেনা গরুর চামড়া আড়তে এসে দাম বলা হচ্ছে অর্ধেক। গত দুই বছরের মতো এবারও পুঁজি হারানোর শঙ্কায় অনেকে।

এদিকে দেশে চামড়ার দাম কম হলে ভারতে পাচার হতে পারে, এমন শঙ্কায় সতর্ক রয়েছে প্রশাসন। সীমান্তে নজরদারি বাড়িয়েছে প্রশাসন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি এমরানুল ইসলাম বলেন, চামড়া পাচার রোধে আমরা কঠোর অবস্থানে আছি। বর্ডার দিয়ে কোন চামড়া দেশের বাইরে পাচার হবার কোন সুযোগ নেই।

চলতি বছর ৫৫ লাখ পিস গরুর চামড়া এবং ২৭ লাখ পিস মহিষ, ছাগল ও ভেড়ার চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে, বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশান।