ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর বই মেলা প্রাঙ্গণ। বেচা-বিক্রিও ভালো হয়েছে। তবে প্রতি বছর মেলায় ছুটির দিনে শিশু প্রহর হলেও এবার করোনার কারণে তা হচ্ছে না।
ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর বই মেলা প্রাঙ্গণ। বেচা-বিক্রিও ভালো হয়েছে। তবে প্রতি বছর মেলায় ছুটির দিনে শিশু প্রহর হলেও এবার করোনার কারণে তা হচ্ছে না।
প্রথম দুই দিনের তুলনায় গতকাল লোকসমাগম কিছুটা কম ছিল। স্টল সাজানোর কাজও প্রায় শেষ। তবে মাঠ পরিচ্ছন্ন করা এবং খানাখন্দ ভরাট করে সমতল করা হয়নি। আজ মেলার প্রথম শুক্রবার। বেলা ১১টায় ফটক খুলবে। প্রকাশকেরা আশা করছেন, লোকসমাগমও হবে প্রচুর। মাঠের এসব অসুবিধা তাঁদের জন্য বেশ অস্বস্তিকর হবে।
মেলায় প্রতিদিনেই বাড়ছে নতুন বইয়ের সংখ্যা। তথ্যকেন্দ্রে গতকাল বৃহস্পতিবার নতুন বইয়ের নাম জমা পড়েছে ৪১টি। এ ছাড়া মোড়ক উন্মোচন হয়েছে সাতটি বইয়ের।
নির্ধারিত সময়ের ১৪ দিন পর হলেও ভাষার মাসে বইমেলা আয়োজন করা হয়েছে তা প্রকাশক, লেখক ও পাঠক সবার জন্যই স্বস্তির বিষয়।
এবার বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের অংশ মিলিয়ে মেলার মোট আয়তন প্রায় সাড়ে সাত লাখ বর্গফুট। আছে ৩৫টি প্যাভিলিয়ন।