খালেদা জিয়াকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দেয়ার দাবিতে ৫৮২ বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতি

খালেদা জিয়াকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দেয়ার দাবিতে ৫৮২ বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতি

দেশের ৫৮২ জন বিশিষ্ট নাগরিক সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দেয়ার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার এক যুক্ত বিবৃতিতে দেশের বিশিষ্ট নাগরিকরা বলেন, ‘খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বর্তমানে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। গত ৯ আগষ্ট অসুস্থ হয়ে পড়লে দেশের জননন্দিত এ নেত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তিনি এখন জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণের মতো অবস্থানে চলে গেছেন। দেশে তাকে চিকিৎসা দেয়ার মতো আর কিছু বাকি নেই। খালেদা জিয়াকে বাঁচাতে হলে বিদেশে অ্যাডভানস সেন্টারে নিয়ে ট্রিটমেন্ট প্রয়োজন। তাই আমরা সরকারকে রাজনীতির উর্ধ্বে উঠে মানবিক দিক বিবেচনা করে তাকে অবিলম্বে বিদেশে উন্নত চিকিৎসা নেয়ার সুযোগ দেয়ার আহবান জানাই।’

বিবৃতিতে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বয়স এখন ৭৮ বছর। প্রবীণ বয়সেও তিনি ফরমায়েশি রায়ে বন্দি জীবন কাটাচ্ছেন। অবশ্য সরকারের বিশেষ অনুমতিতে তিনি এখন নিজ বাসভবনে বন্দি অবস্থান করছেন। নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি অত্যন্ত অসুস্থ। দীর্ঘ চার বছর তার যথাযথ কোনো চিকিৎসা হয়নি।

কারাগারে অমানবিক পরিবেশেও তিনি অনেক নতুন রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। হার্টের সমস্যা, লিভারের সমস্যা, কিডনি ও চোখের সমস্যা ছাড়াও পুরনো আর্থ্রাইটিস এবং কভিড-১৯ আক্রান্ত হওয়া ও কোভিড পরবর্তী জটিলতায় তার শারীরিক অবস্থা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।’

বিশিষ্ট নাগরিকগণ বলেন, খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক দলের প্রধান সাংবাদিকদের কাছে তার অসুস্থতার যে বিবরণ দিয়েছেন, তা খুবই উদ্বেগজনক। আমরা মনে করি, দেশের একজন শীর্ষ রাজনীতিক, একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বয়োজেষ্ঠ নাগরিক, একজন নারী হিসেবে উপরন্তু একজন জেলবন্দি ব্যক্তির যথাযথ সুচিকিৎসা পাওয়া ন্যূনতম মানবাধিকারের অংশ। তার মৌলিক অধিকার ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা জাতি হিসেবে আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। আমরা তাই আদালতের মাধ্যমে তাকে স্থায়ী জামিনে মুক্তি দিয়ে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানাই।’

দেশের এ বিশিষ্ট নাগরিকরা বলেন, ‘খালেদা জিয়া দেশের তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। চার দশকের বেশি সময় ধরে তিনি এদেশের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বিএনপির মতো দেশের অন্যতম বড় এবং জনপ্রিয় রাজনৈতিক দলের তিনি চেয়ারপারসন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, বহুদলীয়, গণতন্ত্র, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং এদেশের উন্নয়নে খালেদা জিয়ার অসামান্য অবদান রয়েছে। ১৯৯১ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় এসে তিনি দেশের নাজুক অর্থনীতিকে কাঠামোগত নানা পরিবর্তন ও সংস্কারের মাধ্যমে চাঙ্গা করেছেন। অর্থনীতির উদারীকরণ ছাড়াও খালেদা জিয়ার আমলে নারীর ক্ষমতায়ন এবং শিক্ষা বিস্তারে প্রভূত উন্নতি হয়। বিশেষ করে মেয়েদের শিক্ষা অবৈতনিক ও উপবৃত্তি দেওয়ার যুগান্তকারী কর্মসূচি তিনি চালু করেন। রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট তৈরি এবং মানুষকে স্বনির্ভর করে তুলতে নানা ধরনের আত্মকর্মসংস্থানমূলক কর্মসূচিও তিনি চালু করেন।’তারা আরও বলেন, ‘যমুনা সেতুর মতো বড় বড় প্রকল্প তার আমলে বাস্তবায়িত হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলার সাফল্য এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতাসহ মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তিনি ছিলেন অগ্রগণ্য। রাজনৈতিক সংঘাত, অনিশ্চয়তা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ সত্ত্বেও নব্বই পরবর্তী সময়ে দেশে কখনও খাদ্য সংকট কিংবা দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়নি। দেশের সামাজিক সূচকগুলোও উন্নতি হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে বিভিন্ন পদক্ষেপ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা এবং রায়েরবাজারে বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ তার আমলেই নির্মিত হয়েছে। তাই আমরা আশা করি- এমন একজন দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদের সামগ্রিক অবদান এবং তার বার্ধক্যের এ কঠিন সময়ের কথা বিবেচনা করে সরকার রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে খালেদা জিয়ার প্রতি সহানুভূতিশীল আচরণ প্রদর্শন করবে। তিনি যাতে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে পারেন, তার ব্যবস্থা করলে সরকারের এ পদক্ষেপকে দেশবাসী ইতিবাচক হিসেবেই দেখবে।’

দেশের এ বিশিষ্ট নাগরিকরা বলেন, ‘খালেদা জিয়া দেশের তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। চার দশকের বেশি সময় ধরে তিনি এদেশের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বিএনপির মতো দেশের অন্যতম বড় এবং জনপ্রিয় রাজনৈতিক দলের তিনি চেয়ারপারসন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, বহুদলীয়, গণতন্ত্র, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং এদেশের উন্নয়নে খালেদা জিয়ার অসামান্য অবদান রয়েছে। ১৯৯১ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় এসে তিনি দেশের নাজুক অর্থনীতিকে কাঠামোগত নানা পরিবর্তন ও সংস্কারের মাধ্যমে চাঙ্গা করেছেন। অর্থনীতির উদারীকরণ ছাড়াও খালেদা জিয়ার আমলে নারীর ক্ষমতায়ন এবং শিক্ষা বিস্তারে প্রভূত উন্নতি হয়। বিশেষ করে মেয়েদের শিক্ষা অবৈতনিক ও উপবৃত্তি দেওয়ার যুগান্তকারী কর্মসূচি তিনি চালু করেন। রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট তৈরি এবং মানুষকে স্বনির্ভর করে তুলতে নানা ধরনের আত্মকর্মসংস্থানমূলক কর্মসূচিও তিনি চালু করেন।’তারা আরও বলেন, ‘যমুনা সেতুর মতো বড় বড় প্রকল্প তার আমলে বাস্তবায়িত হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলার সাফল্য এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতাসহ মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তিনি ছিলেন অগ্রগণ্য। রাজনৈতিক সংঘাত, অনিশ্চয়তা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ সত্ত্বেও নব্বই পরবর্তী সময়ে দেশে কখনও খাদ্য সংকট কিংবা দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়নি। দেশের সামাজিক সূচকগুলোও উন্নতি হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে বিভিন্ন পদক্ষেপ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা এবং রায়েরবাজারে বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ তার আমলেই নির্মিত হয়েছে। তাই আমরা আশা করি- এমন একজন দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদের সামগ্রিক অবদান এবং তার বার্ধক্যের এ কঠিন সময়ের কথা বিবেচনা করে সরকার রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে খালেদা জিয়ার প্রতি সহানুভূতিশীল আচরণ প্রদর্শন করবে। তিনি যাতে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে পারেন, তার ব্যবস্থা করলে সরকারের এ পদক্ষেপকে দেশবাসী ইতিবাচক হিসেবেই দেখবে।’

বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছে : প্রফেসর ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী, প্রফেসর ড. আফম ইউসুফ হায়দার, এডভোকেট এজে মোহাম্মদ আলী, সাংবাদিক আলমগীর মহিউদ্দিন, এডভোকেট জয়নুল আবেদীন, সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী, প্রফেসর ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, প্রফেসর ডা: সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, প্রফেসর ডা: ফরহাদ হালিম ডোনার, প্রফেসর ড. তাসমেরি এসএ ইসলাম, প্রফেসর ড.আবদুল লতিফ মাসুম, প্রফেসর ড. খলিলুর রহমান, প্রফেসর ড. মোশাররফ হোসেন মিয়া,  সাংবাদিক ড. রেজোয়ান হোসেন সিদ্দিকী, ডা. আবদুল আজিজ, প্রফেসর ডা. গাজী আবদুল হক, সাংবাদিক এমএ আজিজ, কবি ও সাংবাদিক আবদুল হাই শিকদার, সাংবাদিক কামাল উদ্দিন সবুজ, সাংবাদিক এম. আবদুল্লাহ, সাংবাদিক কাদের গনি চৌধুরী, সাংবাদিক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, সাবেক সচিব আবদুল হালিম, ইসমাইল জবিউল্লাহ, আবদুর রশিদ সরকার, বিজন কান্তি সরকার, ডা: সৈয়দা তানজিন ওয়ারিশ সিমকী, মুহম্মদ জকরিয়া, সাংবাদিক মোরসালীন নোমানী, প্রফেসর ডা: আবদুল কুদ্দুস, প্রফেসর ডা. একেএম আজিজুল হক, প্রকৌশলী আনহ আকতার হোসেন, প্রফেসর ডা: হারুন আল রশিদ, ডা. আবদুস সালাম,  প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, প্রকৌশলী আলমগীর হাসিন আহমেদ, কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুন, কৃষিবিদ প্রফেসর ড. মোস্তাফিজুর রহমান, প্রফেসর ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মোর্শেদ হাসান খান, প্রফেসর ড. লুৎফর রহমান, প্রফেসর ড. ছিদ্দিকুর রহমান খান, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নায়ক আশরাফ উদ্দিন উজ্জল, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রফিকুল ইসলাম, কৃষিবিদ গোলাম হাফিজ কেনেডি, প্রফেসর ড. শামসুল আলম সেলিম, প্রফেসর ড. নুরুল ইসলাম, প্রফেসর ড. কামরুল আহসান, প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, সাংবাদিক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ, সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম, সাংবাদিক খুরশীদ আলম, নূরুদ্দীন নুরু, আমিরুল ইসলাম কাগজী, অধ্যাপক ড. আবদুর রশিদ, অধ্যাপক ড. আব্দুল করিম, এডভোকেট আবদুল জব্বার ভূঁইয়া, এডভোকেট ওমর ফারুক ফারুকী, এডভোকেট শামীম আখতার, এডভোকেট আবদুল খালেক মিলন, এডভোকেট জহিরুল হাসান মকুল,  অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ কামরুল আহসান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইকবাল, অধ্যাপক ড. মো. আল আমিন, অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রাব্বানী, অধ্যাপক ড. এসএম নসরুল কাদির, অধ্যাপক ড. খন্দকার এমামুল হক (সানজিদ), অধ্যাপক ড. জিকেএম মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোহাম্মদ কামরুল আহসান, অধ্যাপক ড. মো. তোজাম্মেল হোসেন, অধ্যাপক ড. সাব্বির মোস্তফা খান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, অধ্যাপক ড. নাসরিন সুলতানা, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছবিরুল ইসলাম হাওলাদার, অধ্যাপক ড. গোলাম হাফিজ কেনেডি, অধ্যাপক ড. মামুনুর রশিদ, অধ্যাপক ড. মো. আবুল হাশেম, অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুর রাজ্জাক, একেএম ওয়াহিদুজ্জামান অ্যাপোলো, অধ্যাপক ড. মাসুমা হাবিব, অধ্যাপক ড. মো. এমতাজ হোসেন, অধ্যাপক ড. এআরএম মোস্তাফিজুর রহমান, এডভোকেট কামরুল ইসলাম সজল, এডভোকেট মোহাম্মদ আলী, এডভোকেট জয়নাল আবেদীন মেসবাহ, অধ্যাপক ড. আমিনুল ইসলাম তালুকদার, অধ্যাপক মো. আনিসুর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. মুস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক শেখ মাহমুদুল হাসান, ড. আ ন ম ফজলুল হক সৈকত, অধ্যাপক ড. এমএম শরিফুল করিম, ড. শেখ মনির উদ্দিন ও অধ্যাপক ড. মো. মামুন অর রশিদ, অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম সরকার, অধ্যাপক ড. মো. রইস উদ্দিন, অধ্যাপক ড. গোলাম রব্বানী, ড. শাকিরুল ইসলাম খান শাকিল, অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুল হাসান খান (মুক্তা), অধ্যাপক ড. মো. আলমোজাদ্দেদী আলফেছানি, অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত মোহাম্মদ শামীম, দেবাশীষ পাল, অধ্যাপক ড. মো. খায়রুল ইসলাম রুবেল, অধ্যাপক ড. আবু জাফর খান, অধ্যাপক ড. এটিএম জাফরুল আযম, অধ্যাপক ড. মো. আমজাদ হোসেন সরকার, অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. আমির হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. নূরুল ইসলাম, খান মো. মনোয়ারুল ইসলাম, মুহাম্মদ সাজ্জাদুর রহিম (সাজিদ), অধ্যাপক ড. মো. বেলাল উদ্দিন, অধ্যাপক ড. এবিএম সাইফুল ইসলাম, মুহাম্মদ শের মাহমুদ, অধ্যাপক ড. নাজমুস সাদাত, মো. তানজিল হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল করিম, অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর সরকার, অধ্যাপক ড. মো. আতাউর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল খালেক ও অধ্যাপক ড. মো. সায়েফ উল্লাহ, মো. আল আমিন, ড. মো. সাইফুল আলম, ড. আলী মো. কাওসার, অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস সালাম, মো. শাহ শামীম আহমেদ ও অধ্যাপক মো. মনিনুর রশিদ,অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান, অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানা, অধ্যাপক ড. মো. সোহেল রানা , অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম জাহিদ, অধ্যাপক ড. নাসিফ আহসান, অধ্যাপক ড. মো. আখতার হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. মতিউর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. মেজবাহুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক তানভীর আহসান, অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. ইমাম হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. রবিউল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. আনিসুর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. আসহাবুল হক, অধ্যাপক ড. মো. আলী হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. মঞ্জুর-উল-হায়দার, অধ্যাপক ড. এসএম হাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. শামীম আহসান তালুকদার (তুষার), ড. মো. নাজমুল হোসেন, এডভোকেট এম এ বারী, কৃষিবিদ প্রফেসর ড. একে ফজলুল হক ভুঁইয়া, এডভোকেট নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, এডভোকেট আবুল কাশেম, ইঞ্জিনিয়ার আবদুল হালিম, ডা. আজফারুল হাবিব রোজ, ইঞ্জিনিয়ার মঞ্জুর মোরশেদ,  ডা. রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, ডা. রফিকুল ইসলাম, ডা. পারভেজ রেজা কাকন, ডা. আমান উল্লাহ, ডা. মোহাম্মদ আলী সিদ্দিক, ডা. বজলুল গনি ভূঁইয়া, প্রফেসর ড. মো. ইসরাফিল রতন, প্রফেসর ড. সাবরিনা শাহনাজ, অধ্যাপক ড. মো. রাকিবুল হক, অধ্যাপক ড. কাজী আহসান হাবিব, অধ্যাপক তাহমিনা আখতার (টফি), অধ্যাপক ড. ইয়ারুল কবির, অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভুইয়া, অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুল আউয়াল, অধ্যাপক মো. সাজেদুল করিম, অধ্যাপক ড. মো. জসিম উদ্দিন, অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম, অধ্যাপক ড. মো. মেহেদী মাসুদ, অধ্যাপক খন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল হুদা, অধ্যাপক ড. মো. শাহ এমরান, অধ্যাপক ড. মো. আমিনুল হক, অধ্যাপক ড. মো. ইলিয়াস, অধ্যাপক ড. মো. জামাল উদ্দিন, অধ্যাপক ড. দিলিপ কুমার বড়ুয়া, অধ্যাপক ড. মো. ইদ্রিস আলী, অধ্যাপক ড. মো. হারুন অর রশিদ, অধ্যাপক ড. মো. আবুল হাসান (মুকুল), অধ্যাপক মো. আলমগীর হোসেন, অধ্যাপক ড. এসএম হেমায়েত জাহান, অধ্যাপক ড. মতিয়ার রহমান, অধ্যাপক ড. শেখ মো. রফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন, মুহাম্মদ জাকারিয়া, অধ্যাপক ড. সাইফুল হুদা, অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল কবির ভুইয়া, অধ্যাপক ড. মো. হারুন-অর-রশিদ, অধ্যাপক ড. মো. আতিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. একেএম মহিউদ্দিন, অধ্যাপক ড. মো. আবু জুবায়ের, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহিম, অধ্যাপক মো. মোখলেসুর রহমান, অধ্যাপক ড. রেজওয়ান আহমদ, অধ্যাপক ড. শেখ সিরাজুল হাকিম, অধ্যাপক আ ফ ম জাকারিয়া, অধ্যাপক ড. মো. রবিউল ইসলাম, প্রফেসর ডা. মো. শহিদ হাসান, ডা. রফিকুল কবির লাবু, ডা. আব্দুস সালাম, ডা. মোস্তাক রহিম স্বপন, ডা. হারুন অর রশিদ, ডা. এ এ গোলাম মর্তুজা হারুন, ডা: সরকার মাহাবুব আহমেদ শামীম, ডা. মো. সিরাজুল ইসলাম, ডা. আজিজ রহিম, ডা. শামিমুর রহমান, ডা. মো. আব্দুল কুদ্দুস, ডা. ওয়াসিম হোসেন, ডা. শাহারিয়ার হোসেন চৌধুরী, ডা. শাহ মোহাম্মদ শাহাজান আলী, ডা. এস এম রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, ডা. রফিকুল হক বাবলু, ডা. এম এ সেলিম, ডা. মো. জসিম উদ্দিন, ডা. খুরশিদ জামিল চৌধুরী, ডা. খালেকুজ্জামান বাদল, ডা. তমিজউদ্দিন আহমেদ, ডা. আকমল হাবিব চৌধুরী, ডা. মোফাখখারুল ইসলাম, ডা. আজফারুল হাবিব রোজ, ডা. এ কে এম মুসা শাহিন, ডা. কামরুল হাসান সরদার, ডা. শামসুজ্জামান সরকার, ডা. বি গনি ভূইয়া, ডা. শরিফুল ইসলাম বাহার, ডা. মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, ডা. সাইফুল ইসলাম সেলিম, ডা. পরিমল চন্দ্র মল্লিক, ডা. শাহ নেওয়াজ চৌধুরী, ডা. শেখ আক্তারুজ্জামান, ডা. তৌহিদুর রহমান ববি, ডা. খন্দকার জিয়াউল ইসলাম, ডা. আমিরুজ্জামান খান লাভলু, ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, ডা. জহিরুল ইসলাম শাকিল, ডা. নাসির উদ্দিন পনির, ডা. মো. খায়রুল ইসলাম, ডা. সৈয়দা তাজনিন ওয়ারিশ সিমকি, ডা. সুমন নাজমুল হোসেন, ডা. কাজী মাজাহারুল ইসলাম দোলন, ডা. সামিউল হাসান বাবু, ডা. মো. জাকির হোসেন, ডা. আব্দুস শাকুর খান, ডা. মারুফ বিন সাইদ, ডা. মো. শাহাদাৎ হোসেন, ডা. কামাল উদ্দিন, ডা. জিয়াউল করিম জিয়া, ডা. মাসুম আক্তার চন্দন, ডা. মো. আজহারুল ইসলাম, ডা. সায়েফ উল্লাহ, ডা. প্রভাত চন্দ্র বিশ্বাস, ডা. আবুল কেনান, ডা. এ বি এম ছফিউল্লাহ, ডা. মো. মজিবুল হক দোয়েল, ডা. এম এ কামাল, ডা. সাইফুদ্দিন নিসার আহমেদ, ডা. রেজাউল আলম নিপ্পন, ডা. এ টি এম ফরিদ উদ্দিন, ডা. হাসান জাফর রিফাত, ডা. রেহান উদ্দিন খান, ডা. গোলাম সারোয়ার বিদ্যুৎ, ডা. মো. নজরুল ইসলাম, ডা. মো. শহিদুল হাসান (বাবুল), ডা. ইমদাদুল হক ইকবাল, ডা. শফিউল্লাহ ঝিন্টু, ডা. হাসনাত আহসান সুমন, ডা. তৌহিদ সিকদার, ডা. মিজানুর রহমান কাউসার, ডা. এরফানুল হক সিদ্দিকী, ডা. ফাওয়াজ হোসেন শুভ, ডা. জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ রুমি, ডা. ডি এম এম ফারুক ওসমানী খোকন, ডা. সৈয়দ মাহতাবুল ইসলাম, ডা. শেখ ফরহাদ, ডা. মেহেদী হাসান, ডা. দিদারুল আলম, ডা. তৌহিদুল ইসলাম, ডা. মো. ওয়াসীম, ডা. মোফাখখারুল ইসলাম রানা, ডা. জিয়াউল ইসলাম, ডা. শাকিল আহম্মেদ, ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামিম, ডা. আবু আহসান ফিরোজ, ডা. ফরহাদ হোসেন চৌধুরী, ডা. ফারুখ হোসেন, ডা. আদনান হাসান মাসুদ, ডা. পারভেজ রেজা কাকন, ডা. আলমগীর কবির উজ্জল, ডা. মোহাম্মদ উল্লাহ মোস্তফা, ডা. রিদওয়ানুল ইসলাম, ডা. মো. রফিকুল ইসলাম, ডা. মো. হারুন উর রশিদ খান রাকিব, ডা. মো. সামছুল আলম, ডা. মোস্তফা আজিজ সুমন, ডা. মোহাম্মদ ইসহাক, ডা. এ এস এম আতিকুর রহমান, ডা. সামিউল আলম সুহান, ডা. গাজী মো. শাহিন, ডা. আবু হেনা হেলাল উদ্দিন, ডা. নজরুল ইসলাম আকাশ, ডা. মুরাদ হোসেন, ডা. শহিদুল ইসলাম, ডা. এ এস এম নওরোজ, ডা. শাহ মো. আমান উল্লাহ, ডা. আ খ ম আনোয়ার হোসেন মুকুল, ডা. মো. ইদ্রিস আলী, ডা. আ ন ম মনোয়ারুল কাদির বিটু, ডা. জাহিদুল কবির, ডা. জাফর ইকবাল, ডা. মো. আল মামুন, ডা. নাফিজ ইমতিয়াজ শিপলু, ডা. খালেকুজ্জামান দীপু, ডা. একরামুল রেজা টিপু, ডা. রেজওয়ানুর রহমান সোহেল, ডা. জাভেদ আহমেদ, ডা. তাজুল ইসলাম লোহানী, ডা. মো. আবু সায়েম, ডা. মো. সায়েম, ডা. সাইফুল আলম রনজু, ডা. তালুকদার তরিকুল ইসলাম আয়াস, ডা. ফারুক আহম্মদ, ডা. সৈয়দ ইমতিয়াজ উদ্দিন সাজিদ, ডা. মতিউর রহমান আজাদ, ডা. মাহমুদুর রহমান নোমান, ডা. এরশাদ হাসান সোহেল, ডা. মনোয়ার সাদাত, ডা. মো. সাজ্জাদুর রহমান, ডা. কাজী মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম, ডা. এস এম এ মাহাবুব মুন্না, ডা. মো. ফখরুজ্জামান, ডা. আনোয়ারুল ইসলাম, ডা. আহমেদ সামি আল হাসান ইমন, ডা. মো. জাবেদ হোসেন, ডা. হাসানুল আলম শামীম, ডা. মো. আসলাম উদ্দিন, ডা. মো. সফিউল আলম ডেভিড, ডা. শরিফ আহমেদ, ডা. এস এম আকরামুজ্জামান, ডা. আবু নাসের, ডা. মো. আল আমিন, ডা. মো. আসিফুর রহমান, ডা. আবুল কালাম মো. ইউসুফ শিবলি, ডা. ফকির ওয়ালিদ শাহ্, ডা. সাইফুল ইসলাম শাকিল, ডা. শাহাদাৎ হোসেন জুয়েল, ডা. দেলোয়ারা খানম পান্না, ডা. রোকনুজ্জামান রুবেল, ডা. মো. আব্বাস উদ্দিন, ডা. মনিরুল ইসলাম চয়ন, ডা. মো. মমিনুল হক, ডা. গালিব হাসান, ডা. নাভিদ মোস্তাক ও ডা. নজরুল ইসলাম সেলিম, অধ্যাপক ড. আবদুর রশিদ, অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান, অধ্যাপক ড. আব্দুল করিম, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইকবাল, অধ্যাপক ড. মো. আল আমিন, অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রাব্বানী, অধ্যাপক ড. এসএম নসরুল কাদির, অধ্যাপক ড. খন্দকার এমামুল হক (সানজিদ),অধ্যাপক ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোহাম্মদ কামরুল আহসান, অধ্যাপক ড. মো. তোজাম্মেল হোসেন, অধ্যাপক ড. সাব্বির মোস্তফা খান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, অধ্যাপক ড. নাসরিন সুলতানা, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছবিরুল ইসলাম হাওলাদার, অধ্যাপক ড. গোলাম হাফিজ কেনেডি, অধ্যাপক ড. মামুনুর রশিদ, অধ্যাপক ড. মো. আবুল হাশেম, অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুর রাজ্জাক, একেএম ওয়াহিদুজ্জামান অ্যাপোলো, অধ্যাপক ড. মাসুমা হাবিব, অধ্যাপক ড. মো. এমতাজ হোসেন, অধ্যাপক ড. এআরএম মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ড. আমিনুল ইসলাম তালুকদার, অধ্যাপক মো. আনিসুর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. মুস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক শেখ মাহমুদুল হাসান, ড. আ ন ম ফজলুল হক সৈকত, অধ্যাপক ড. এমএম শরিফুল করিম, ড. শেখ মনির উদ্দিন ও অধ্যাপক ড. মো. মামুন অর রশিদ,অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম সরকার,অধ্যাপক ড. মো. রইস উদ্দিন, অধ্যাপক ড. গোলাম রব্বানী, ড. শাকিরুল ইসলাম খান শাকিল, অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুল হাসান খান (মুক্তা), অধ্যাপক ড. মো. আলমোজাদ্দেদী আলফেছানি, অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত মোহাম্মদ শামীম, দেবাশীষ পাল, অধ্যাপক ড. মো. খায়রুল ইসলাম রুবেল, অধ্যাপক ড. আবু জাফর খান, অধ্যাপক ড. এটিএম জাফরুল আযম, অধ্যাপক ড. মো. আমজাদ হোসেন সরকার, অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. আমির হোসেন। অধ্যাপক ড. মো. নূরুল ইসলাম,খান মো. মনোয়ারুল ইসলাম, মুহাম্মদ সাজ্জাদুর রহিম (সাজিদ), অধ্যাপক ড. মো. বেলাল উদ্দিন, অধ্যাপক ড. এবিএম সাইফুল ইসলাম, মুহাম্মদ শের মাহমুদ, অধ্যাপক ড. নাজমুস সাদাত, মো. তানজিল হোসেন,অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল করিম, অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর সরকার, অধ্যাপক ড. মো. আতাউর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল খালেক ও অধ্যাপক ড. মো. সায়েফ উল্লাহ,মো. আল আমিন এবং ড. মো. সাইফুল আলম ও ড. আলী মো. কাওসার,অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলাম অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস সালাম, মো. শাহ শামীম আহমেদ ও অধ্যাপক মো. মনিনুর রশিদ,অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান,অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানা ও অধ্যাপক ড. মো. সোহেল রানা,অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম জাহিদ,অধ্যাপক ড. নাসিফ আহসান সহ অর্থ সম্পাদক, অধ্যাপক ড. মো. আখতার হোসেন,অধ্যাপক ড. মো. মতিউর রহমান,অধ্যাপক ড. মো. মেজবাহুল ইসলাম,অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম ও অধ্যাপক তানভীর আহসান,অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম,অধ্যাপক ড. মো. ইমাম হোসেন,অধ্যাপক ড. মো. রবিউল ইসলাম,অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. আনিসুর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. আসহাবুল হক, অধ্যাপক ড. মো. আলী হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. মঞ্জুর-উল-হায়দার,অধ্যাপক ড. এসএম হাফিজুর রহমান,অধ্যাপক ড. মো. শামীম আহসান তালুকদার (তুষার) ও ড. মো. নাজমুল হোসেন,মো. ইসরাফিল রতন,সাবরিনা শাহনাজ,অধ্যাপক ড. মো. রাকিবুল হক, অধ্যাপক ড. কাজী আহসান হাবিব, অধ্যাপক তাহমিনা আখতার (টফি), অধ্যাপক ড. ইয়ারুল কবির, অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভুইয়া, অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুল আউয়াল, অধ্যাপক মো. সাজেদুল করিম, অধ্যাপক ড. মো. জসিম উদ্দিন, অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম, অধ্যাপক ড. মো. মেহেদী মাসুদ, অধ্যাপক খন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল হুদা, অধ্যাপক ড. মো. শাহ এমরান, অধ্যাপক ড. মো. আমিনুল হক, অধ্যাপক ড. মো. ইলিয়াস, অধ্যাপক ড. মো. জামাল উদ্দিন, অধ্যাপক ড. দিলিপ কুমার বড়ুয়া, অধ্যাপক ড. মো. ইদ্রিস আলী, অধ্যাপক ড. মো. হারুন অর রশিদ, অধ্যাপক ড. মো. আবুল হাসান (মুকুল), অধ্যাপক মো. আলমগীর হোসেন, অধ্যাপক ড. এসএম হেমায়েত জাহান, অধ্যাপক ড. মতিয়ার রহমান, অধ্যাপক ড. শেখ মো. রফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন, মুহাম্মদ জাকারিয়া, অধ্যাপক ড. মো. লুৎফর রহমান, অধ্যাপক ড. সাইফুল হুদা, অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল কবির ভুইয়া, অধ্যাপক ড. মো. হারুন-অর-রশিদ, অধ্যাপক ড. মো. আতিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. একেএম মহিউদ্দিন, অধ্যাপক ড. মো. আবু জুবায়ের, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহিম, অধ্যাপক মো. মোখলেসুর রহমান, অধ্যাপক ড. রেজওয়ান আহমদ, অধ্যাপক ড. শেখ সিরাজুল হাকিম, অধ্যাপক আ ফ ম জাকারিয়া,অধ্যাপক ড. মো. রবিউল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার হামিদ, কৃষিবিদ জিয়াউল হায়দার পলাশ।