লোডশেডিংয়ের শিডিউল বিপর্যয়, বিপর্যস্ত গ্রামীণ এলাকা

লোডশেডিংয়ের শিডিউল বিপর্যয়, বিপর্যস্ত গ্রামীণ এলাকা

সরকার ঘোষিত শিডিউল মেনে হচ্ছে না লোডশেডিং। কোথাও কোথাও এক ঘণ্টার জায়গায় লোডশেডিং হচ্ছে ৪/৫ ঘণ্টা। শুধু তাই নয়, দিনে কয়েকবার যাচ্ছে বিদ্যুৎ। এর মাঝে স্বস্তির বৃষ্টি এলেও ভাপসা গরম রয়েই গেছে।

এদিকে দ্বিতীয় দিন লোডশেডিং এর শিডিউল রাজধানীতে কিছুটা মানা হলেও বিপর্যস্ত গ্রামীণ এলাকা। মফস্বলে বিদ্যুৎ যেন সোনার হরিণ। এতে অন্তহীন ভোগান্তিতে লাখ লাখ মানুষ।

রাজধানীর বাইরে নির্ধারিত সময়ের বাইরেও লোডশেডিং হচ্ছে। সেখানে মানা হচ্ছে না সময়সূচি। রংপুর অঞ্চলে এক ঘণ্টার লোডশেডিং হচ্ছে ৪/৫ ঘণ্টা। শহরের চেয়ে গ্রামের পরিস্থিতি ভয়াবহ। যেখানে বিদ্যুৎ সোনার হরিণ।

সিলেট অঞ্চলে এলাকাভিত্তিক ৩/৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ তো থাকছেই না। ঘটছে ঘোষণা ছাড়াও বিদ্যুৎ বিভ্রাট। রাত ৮টার মধ্যে দোকান-পাট বন্ধে কমেছে ক্রেতা।

ময়মনসিংহের গ্রামাঞ্চলে লোডশেডিং পূর্ব পরিচিত দুর্ভোগ। এখনও সে দুর্ভোগ পৌঁছেছে শহরে। যাতে ভোগান্তির শেষ নেই।

উল্লেখ্য, জ্বালানি সাশ্রয় ও ভর্তুকি কমাতে সূচিভিত্তিক এমন লোডশেডিংয়ে সমাধান দেখছে সরকার। একসপ্তাহে সুফল না মিললে সামনে বাড়ানো হবে লোডশেডিংয়ের মাত্রা।