ফেলানী হত্যার ৮ বছরেও সুষ্ঠু বিচার পায়নি তার পরিবার

ফেলানী হত্যার ৮ বছরেও সুষ্ঠু বিচার পায়নি তার পরিবার

কুড়িগ্রাম সীমান্তে কিশোরী ফেলানী হত্যার আট বছর আজ সোমবার। ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার অনন্তপুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ ফেরত আসার সময় বিএসএফ- এর গুলিতে নিহত হন কিশোরী ফেলানী।

কাঁটাতারে ফেলানীর লাশ ঝুলে থাকার দৃশ্য দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে উঠে এলে সমালোচনার ঝড় ওঠে। মৃত্যুর আট বছর হয়ে গেলেও ফেলানী হত্যার সুষ্ঠু বিচার পায়নি তার পরিবার।

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) দাবির মুখে ফেলানী হত্যার আড়াই বছর পর ২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট ভারতের কোচবিহারের বিএসএফের বিশেষ আদালতে ফেলানী হত্যার বিচারকাজ শুরু হয়। ওই বছরের ৬ সেপ্টেম্বর অভিযুক্ত বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষকে বেকসুর খালাস দেয় আদালত। বিএসএফের বিশেষ আদালতে মেয়ে হত্যার ন্যায়বিচার না পেয়ে ২০১৫ সালে ভারতের উচ্চ আদালতে রিট করেন বাবা নুরুল ইসলাম। এখনও মামলাটি বিচারাধীন।